🌊 দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার এবি ডি'ভিলিয়ার্স ফিরলেন প্রোটিয়া ড্রেসিংরুমে। সাজঘরে ফিরেই তিনি নিজের এক সময়কার সতীর্থদের সঙ্গে ফুটবল খেলায় মাতলে। সেঞ্চুরিয়নে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট ম্যাচে একটা সময়ে বৃষ্টির কারণে খেলাটি বন্ধ ছিল, সেই সময় দলের সঙ্গে ফুটবল খেলেন এবি ডি'ভিলিয়ার্স। একটি ছোট ফুটবল ম্যাচ উপভোগ করেন সকলে। ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার তরফ থেকে এই ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছিল। ভিডিয়োতে এবিকে তার প্রাক্তন সতীর্থ এইডেন মার্করাম, ত্রিস্তান স্টাবস এবং মার্কো জানসেন সহ অন্যান্য খেলোয়াড়দের সঙ্গে ফুটবল খেলতে দেখা যাচ্ছে।
♑এই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দলের সাজঘরে যেই ছবিটা দেখা গিয়েছিল, সেটা ব্রাজিলের ফুটবল দলের সাজঘরে দেখা যেত। একটা সময় ব্রাজিল ফুটবল দলের সাজঘরে নেইমারদের যেমনটা করতে দেখা যেত, তেমনটাই করতে দেখা গেল এবি ডি'ভিলিয়ার্স আসার পরে মার্করাম, জানসেনদের।
আরও পড়ুন… ꦏ৮ বছর অপেক্ষার পর… সন্তোষ ট্রফি জয়ের জন্য সঞ্জয় সেনের বাংলা দলকে মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা
দেখুন সেই ভিডিয়ো-
আরও পড়ুন… ꦚঋষভ পন্তের বিরুদ্ধে ট্র্যাভিস হেডকে আনার পিছনে আসল মাথা কার? কী বললেন প্যাট কামিন্স?
দক্ষিণ আফ্রিকা WTC ফাইনালে
🍒দক্ষিণ আফ্রিকা দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (ডব্লিউটিসি) ফাইনালে তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে। প্রোটিয়ারা রোমাঞ্চকর ম্যাচটি ১৪৮ রানের মাঝারি টার্গেট তাড়া করে এবং চতুর্থ দিনে দুই উইকেটে ম্যাচটি জিতে নেয়। এই জয়ের মাধ্যমে, দক্ষিণ আফ্রিকা WTC স্ট্যান্ডিংয়ের শীর্ষে তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে। খেলা ১১ ম্যাচে সাতটি জয়ের পরে ৬৬.৬৭ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় ডব্লিউটিসি ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হবে অস্ট্রেলিয়া অথবা ভারত।
প্রতিযোগিতাটি এরকম ছিল
༒ম্যাচের কথা বলতে গেলে টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কামরান গোলাম ৭১ বলে ৫৪ রান করেন এবং পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে তোলে ২১১/১০ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সেরা বোলার ছিলেন ডেন প্যাটারসন (৫/৬১) এবং করবিন বোশ (৪/৬৩)।
আরও পড়ুন… 𓃲১১ জানুয়ারি যুবভারতীতে ডার্বি করা যাবে না- ক্রীড়ামন্ত্রী জানালেন নিরাপত্তা দেওয়া যাবে না
🎃প্রোটিয়ারা প্রথম ইনিংসে ৯০ রানের লিড নিয়েছিল কারণ এইডেন মার্করাম ১৪৪ বলে ১৫টি চারের সাহায্যে ৮৯ রান করেন এবং করবিন বোশ ৯৩ বলে ১৫টি চারের সাহায্যে অপরাজিত ৮১ রান করে স্কোরকে ৩০১ রানে নিয়ে যান। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে, বাবর (৮৫ বলে ৫০ রান) এবং সউদ শাকিল (১১৩ বলে ৮৪ রান) দলের স্কোর ২৩৭/১০ এ নিয়ে যান এবং পাকিস্তান দল ১৪৭ রানের লিড নেয়।
꧅প্রোটিয়াদের পক্ষ থেকে সফল বোলার ছিলেন মার্কো জানসেন (৬/৫২)। ১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে মার্করাম (৬৩ বলে ৩৭ রান) এবং অধিনায়ক তেম্বা বাভুমা (৭৮ বলে ৪০ রান) এর উইকেট হারানোর কারণে প্রোটিয়া দল একটা সময় ৯৯/৮ রানে থেমে যায়। এখান থেকে কাগিসো রাবাদা ২৬ বলে ৩১ রান এবং জানসেন ২৪ বলে ১৬ রান করে তাদের দলকে টেস্ট ম্যাচ জিততে সাহায্য করেন। মার্করাম ‘প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ’ এর পুরস্কার পান।